• রবিবার, ০৩ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
বিএনপির দারুস সালাম থানা শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক সায়েম বহিষ্কার স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা হত্যার নিন্দা জানিয়েছেন মির্জা ফখরুল নির্দিষ্ট ফেডারেল চাকরিতে ডিগ্রির বাধ্যবাধকতা তুলে দিতে চান কমলা কারিগরি শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির জন্য ব্লকড অ্যাকাউন্ট সংশোধনের নির্দেশনা মির্জা ফখরুলের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনারের বৈঠক অতি দ্রুত যেন সংস্কারগুলো করা হয়: অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে মির্জা ফখরুল ২৭৯ সিম কার্ড ও ৭৬ মুঠোফোনসহ হাতিয়ার ইউপি চেয়ারম্যান আটক আবু সাঈদ হত্যা: বরখাস্ত দুই পুলিশ সদস্যের ৪ দিনের রিমান্ড বিটিআরসির চেয়ারম্যান হলেন মেজর এমদাদ উল বারী সিরাজগঞ্জে দুই ভাইকে হত্যায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
নোটিশ ::
Wellcome to our website...

‘ছোট থেকে চাইতাম বড় হয়ে ম্যাজিস্ট্রেট হবো’

রিপোর্টারের নাম / ২৮৫ বার
আপডেট সময় :: বৃহস্পতিবার, ৬ জুন, ২০১৯

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর যোগ দেন বিএনসিসিতে। সেখানে কিছুদিন কাজ করার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা অনুপ্রেরণা দেন বিসিএস পুলিশ ক্যাডারে যোগ দেবার। আর তখন থেকেই স্বপ্ন দেখতে থাকেন ইউনিফর্মের। বিএনসিসির শৃঙ্খলাপূর্ণ জীবন হাতছানি দিতে থাকে তাকে। আর তখন থেকেই স্বপ্ন দেখা শুরু ইউনিফর্মের।

বিজ্ঞাপন

ইচ্ছে ছিলো প্যারেড কমান্ডার হবার। এ বছর পুলিশ সপ্তাহের প্যারেড কমান্ডারের ১০টি কন্টিনজেন্টের অধিনায়ক হিসেবে নেতৃত্ব দিয়েছেন আবিদা সুলতানা। বর্তমানে কর্মরত আছেন পুলিশ সদর দপ্তরে।

চ্যানেল আই অনলাইন-কে দেয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে শুনিয়েছেন জীবনের সফলতার গল্প।

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রাম ঠেঙ্গারবান্দে তার জন্ম। ১৯৮৯ সালে এসএসসি ও ১৯৯১ সালে এইচএসসি পাশের পর ভর্তি হন দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগে।

বাবা ব্যবসায়ী মোহাম্মদ নাজমুল আলম। আর মা কাওসার আক্তার গৃহিনী। চার বোনের মধ্যে আবিদা ছিলেন দ্বিতীয়। পরিবারের অন্য সদস্যরা বেশ রক্ষণশীল হলেও বাবা ছিলেন উদারনৈতিক। আর তাই পুলিশে যোগ দেবার পর অন্যরা বেশ ভয়ের চোখে তাকালেও বাবা-মা ছিলেন সবসময়ই মেয়ের পক্ষে।

ছোট থেকেই লেখাপড়ায় ছিলেন মেধাবী। বিএনসিসির ক্যাডেট থাকাকালে সেখানে দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করায় শিক্ষকরাও বুঝে গিয়েছিলেন এই মেয়ের পক্ষেই চ্যালেঞ্জ নেয়া সম্ভব।

শিক্ষকদের অনুপ্রেরণায় বিসিএসে প্রথম পছন্দ দেন পুলিশ ক্যাডার। বিসিএসের সার্বিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে হতে আবিদা এনজিও ও ব্যাংকে চাকরি করে ফেলেন। এর মাঝেই বিয়ের পিঁড়িতে বসেন বেসরকারি কোম্পানির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা আবু সাদাত মুহম্মদ শাহীন এর সাথে। এ দম্পতির ঘরে এখন দুই মেয়ে এক ছেলে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর